১। উচ্চ ফলনশীল হাইব্রিড জাতের তুলার চাষ এলাকা সম্প্রসারণ।
২। নদী তীরবর্তী ও চর এলাকার বন্যামুক্ত এবং ফসলের নিবিড়তা কম এমন উঁচু জমি তুলাচাষের আওতায় আনা।
৩। মধুপুর গড় অঞ্চলের রাবার বাগান, ফরেষ্টসহ অনাবাদী এলাকায় তুলাচাষ সম্প্রসারণ।
৪। লেবু বাগানসহ নতুন ফলের বাগানে তুলাচাষ এবং সাথি ফসল চাষে চাষিকে আগ্রহী করা।
৫। চাষিদের তুলাচাষের উন্নত প্রযুক্তিসহ তুলাচাষের বিভিন্ন তথ্যাদিও অন-লাইন/ ডিজিটাল সেবাবৃদ্ধি করন এবং সেবাসহজীকরন ঊদ্ভাবনী কার্যক্্রম গ্রহন,
৬। উন্নত কৃষিতাত্বিক সমন্বিত ফসল ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে তুলার একর প্রতি ফলন বৃদ্ধির ব্যবস্থা গ্রহন- যেমন- জৈব সার ব্যবহার, লাল মাটিতে চুন ব্যবহার, গোড়াবাধাই, মাটি পরীক্ষাকরণের মাধ্যমে সারের মাত্রা নির্ধারণ, ফলিয়ার স্প্রে, অঙ্গজ শাখা কর্তন, ডগা কর্তন, ছত্রাকনাশক ব্যবহার, চারা তৈরী করে রোপন, ম্যাপাকুয়েট ক্লোরাইড ব্যবহার ইত্যাদি।
৭। আইপিএম এবং সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে উৎপাদন খরচ কমানো,১৫ আষাঢ় (১ জুলাই) হতে ৩০ শ্রাবণের (১৫ আগষ্ট) মধ্যে তুলাবীজ বপন কার্যক্রম সম্পন্ন করা এবং আগাম তুলা বপন করে চাষিদেরকে বোরো ধান ও রবি ফসল চাষের সুযোগ সৃষ্টি করা।